টাইটানরা কেন হাসে?

মানুষ অনেক ভয়ে ভুগছে, বিশেষ করে আধুনিক মানুষ, মানবজাতির একটি আরও দৈত্য, আরও দক্ষ শিকারী শিকার এবং তাকে খাওয়ানোর চিন্তায় কেঁপে ওঠে, আলফা শিকারী হিসাবে তার স্থান হারায়। এই ভয় আমাদের চমত্কার দানবীয় প্রতিরূপ সম্মুখের দিকে অভিক্ষিপ্ত হয়. তাহলে টাইটানরা হাসে কেন?

টাইটানরা হাসে কারণ তারা একটি ধ্রুবক উচ্ছ্বাসের মধ্যে থাকে, মানুষের ভোগের ধারণা তাদের আসল মানব রূপে ফিরে আসে।

টাইটানের উপর অ্যানিমে আক্রমণই একমাত্র মিডিয়া নয় যেখানে মানবতাকে খাওয়ানো দানবের উপর হাসি দেওয়া হয়। জোকার, অপরাধের ক্লাউন প্রিন্স, একটি স্থায়ী হাসি আছে; ড্রেড থেকে বিচারকের মৃত্যু হল একটি অতি-হিংস্র ভিলেনের আরেকটি উদাহরণ যে ধ্বংস বপন করে এবং এটি করার সময় হাসে। এটি এমনকি আরও চমত্কার সাহিত্যে রয়েছে যেখানে সারি সারি দাঁতের পিছনে ড্রাগন হাসছে। প্রকৃতিরই বেশ কিছু প্রাণী আছে যেগুলোকে নাস্তার মতন তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার সময় মানবজাতিকে তার হাসি দেখানোর জন্য নরক-নিচু মনে হয়; মহান সাদা হাঙর, সাপ, কুমিরের সাথে, আপাতদৃষ্টিতে তাদের মুখের শেষে একটি উল্টা হাসি দিয়ে হিমায়িত।

কেন টাইটানরা সবসময় হাসে?

এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে সমস্ত টাইটান হাসছে না; কিছু যন্ত্রণার মধ্যে দেখা যায়, অন্যরা দ্রুত, মানুষের মতো আবেগ প্রদর্শন করে, যেমন একটি দৈত্য শিশুর মতো তার পেট ধরে রাখে। যারা ক্রমাগত পাগলামির মধ্যে থাকে তারা সেই মুক্তো সাদাকে ফ্ল্যাশ করে। এরা সুখের অবিরাম অবস্থায় আটকে আছে যেন তারা একটি শক্তিশালী হ্যাপি পিল খেয়েছে এবং এখন নিজেকে উচ্চ থেকে নামতে অক্ষম বলে মনে করে। এর জন্য প্রকৃত চিকিৎসা পরিভাষা হল ইউফোরিয়া। এই টাইটানরা কেন এই আবেগগুলি প্রকাশ করে তা শোতে রয়েছে এবং মাঙ্গা এখনও ব্যাখ্যা করতে পারেনি; যা জানা যায় যে তারা তাদের মানসিক অবস্থা সম্পর্কে প্রায় নির্বোধ।

এটি অনুমান করা হয় যে যে কেউ টাইটান তৈরি করে তাদের মুখে স্থায়ী আবেগ আটকে দেয়। বর্ধিত চোখ, ঠোঁটযুক্ত বাহু, ভুল হয়ে যাওয়া পা এই সমস্ত বিকৃতির জন্য নির্মাতাও দায়ী। টাইটান তৈরি করার ক্ষমতা বিভিন্ন চালকদের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়েছে, তাই প্রতিটি চালক তার নিজের তৈরি করে এবং কীভাবে এটি দেখতে এবং এমনকি আচরণ করবে তা প্রভাবিত করে।

তারা তাদের মানব রূপে ফিরে আসার উপায় খুঁজে পাওয়ার আশায় মানুষকে গ্রাস করে, যা তাদের শিকারের জন্য কোন স্বস্তি নয়। প্রক্রিয়াটি একটি এলোমেলো যেখানে দানব জানে যে এটি তার মানব আকারে ফিরে আসার জন্য একটি টাইটান শিফটারের মেরুদণ্ডের তরল গ্রহণ করতে হবে। দুর্ভাগ্যবশত এই প্রাণীদের জন্য স্থানান্তরকারীরা অনেক দূরে এবং এর মধ্যে অল্প, এবং শিফটাররা নিজেরাই শক্তিশালী টাইটান হয়ে উঠতে পারে, এমন উপহার বহন করে যা তাদের মুখোমুখি হওয়া অত্যন্ত বিপজ্জনক করে তোলে।

টাইটানরা এত ভয়ঙ্কর কেন?

একটি নির্দিষ্ট অপরিবর্তিত মুখের বৈশিষ্ট্যের অবিচ্ছিন্ন অবস্থা দর্শকের জন্য বিরক্তিকর। এইরকম জমকালো ডিসপ্লেতে পাগলামি প্রত্যক্ষ করা অস্বাভাবিক। নরখাদক অভ্যাস করা এবং মানুষের সুশি খাওয়ার সময় হাসি ভয়ঙ্কর বলে মনে করা হয়। শোতে অক্ষরদের শেষ যে জিনিসটি দেখতে থাকে তা হল একটি বিশাল হাত যার পরে একটি ধর্মান্ধ হাসি এবং তারপর একটি মুখের ভিতর। এটা সব খুব পরাবাস্তব, এমনকি দর্শক. প্রকৃতির একটি অপ্রতিরোধ্য তরঙ্গ বা শক্তির মতো ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘন ঘনঘন হইতে পারে।

এই ভিজ্যুয়ালটি ভীতিকর এবং হরর চলচ্চিত্রের জগতে ক্রমাগত ব্যবহৃত হয়। বিরোধীরা সাধারণত অতিরঞ্জিত মানবিক আবেগের মুখোশ পরে থাকে। এখানে ধারণাটি হ'ল কীভাবে একটি হাসি উষ্ণ এবং আমন্ত্রণমূলক হতে পারে এবং আরও বেশি অশুভ এবং বিপজ্জনক কিছু হয়ে উঠতে পারে।

শো এবং মাঙ্গা একটি চলমান তত্ত্বের ইঙ্গিত দেয় যে ইয়ামির, টাইটান তৈরি করার সময়, অলস বা আগ্রহহীন হয়ে পড়েছিল। এইভাবে, চারপাশে ছুটে চলা অনেক টাইটান ভুল আকৃতির এবং নিয়মিত মানুষের কাছে বিরক্তিকর প্রাণীর মতো দেখায়।

মজার সাইড নোট ইয়ামির অনুপ্রাণিত বা ইমির উপর ভিত্তি করে বলে মনে হয়, নর্স পৌরাণিক কাহিনীর প্রথম তুষার দৈত্যটি তৈরি হয়েছিল যখন নিফলহেইম এবং মুসপেলহেইম দুটি অঞ্চলের মধ্যে বাষ্প উৎপন্ন হয়েছিল যা মাটিতে পড়লে প্রথম ফ্রস্ট জায়ান্ট হয়ে ওঠে। তার আসল নাম ছিল আরগেলমির। এছাড়াও তিনি অকৃত্রিম পুত্র ও কন্যার জন্ম দিয়েছিলেন, যার একটির ছয়টি মাথা ছিল, একটি বিশালাকার গাভী সকলকে পুষ্ট করেছিল। মূল তুষার দৈত্যের গল্পটি পুরো গল্পের জন্যই অনুপ্রেরণা বলে মনে হয়।

কেন টাইটান বাষ্প হয়?

রূপান্তর করার সময় টাইটান বাষ্প। এটিকে আরও প্রসারিত করার জন্য, এখন টাইটানের আক্রমণের শো-এর কাল্পনিক ইতিহাসের সামান্য অংশ নেওয়া অপরিহার্য। গল্পটি একটি পোস্ট-অ্যাপোক্যালিপটিক বিশ্বে স্থান নেয় যেখানে দৈত্যরা তাণ্ডব চালায়। এর মধ্যে প্রথমটি ছিলেন ইয়ামির ফ্রিটজ নামে এক যুবতী যিনি ডেভিল অফ অল আর্থ নামে পরিচিত একটি প্রাণীর সাথে ফস্টিয়ানের মতো চুক্তি করেছিলেন যিনি তার বিশাল আকার এবং এমনকি বিশেষ ক্ষমতাও দিয়েছিলেন, যার মধ্যে কম টাইটান তৈরি করার ক্ষমতাও ছিল। একবার তিনি একটি ক্লাইম্যাক্টিক যুদ্ধের পরে মারা গেলে, তার ক্ষমতা নয়টি ব্যক্তিতে বিভক্ত হয়েছিল। যে মানুষ টাইটান হতে পারে সে মানুষ নয়; ইয়ামিরের বংশধর হিসেবে তাদের শিফটার বলা হয়। তারা নিয়মিত মানুষ থেকে বিশাল প্রাণীতে রূপান্তরিত হতে পারে এবং তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

টাইটানের ফিজিওলজি মানুষের সমকক্ষের তুলনায় অনেক বেশি তাপমাত্রায় কাজ করে। টাইটানরা যখন ঘুরতে থাকে, তখন তারা আশেপাশের গ্যাস ছেড়ে দেয় এবং তাপ দেয় যা তাদের দেহ তৈরি করে কার্বন-ফাইবার জাতীয় উপাদান হিসাবে বর্ণনা করাকে প্রসারিত করে। একবার গরম গ্যাস ঠাণ্ডা এবং ঘনীভূত হতে শুরু করলে, মনে হয় টাইটানের চারপাশের বাতাস বাষ্পীভূত হচ্ছে। এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে এটি শোতে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে কারণ শহরের মধ্যে চরিত্রগুলি বাঁকানো শুরু করে৷ আকার এছাড়াও একটি ফ্যাক্টর. পরিবর্তনশীল টাইটান যত বড় হবে, তাপ দ্বারা প্রভাবিত ক্ষেত্রটি তত বড় হবে।

ভয়ঙ্কর টাইটান কি?

সমস্ত টাইটানরা তাদের ভয়ঙ্কর শহরের আকার, বুদ্ধিহীন ক্রোধ, এবং সমস্ত উল্লেখ করার যোগ্য। সত্যিকারের ভয়ঙ্কর, যদিও, তারা এখনও তাদের বুদ্ধি বজায় রাখে এবং কম দানবদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। দ্য বিস্টকে এইভাবে ভয়ঙ্কর উপাধিতে ভূষিত করা হয়। যদিও সবচেয়ে বিপজ্জনক বা এমনকি সবচেয়ে শক্তিশালী নয়, বিস্ট আমাদের প্রথমবারের মতো উপস্থাপন করেছিল যে অন্যান্য বিশাল প্রাণীগুলি সম্ভব এবং এমনকি প্রতিভাবান। দ্য বিস্টের একটি হাল্কিং ফ্রেম রয়েছে, এমনকি তার দৈত্যাকার সঙ্গীদের কাছেও কিছুটা উঁচু। তিনি তার কণ্ঠ দিয়ে তাদের কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন যদিও কোন সঠিক শব্দ কখনও উচ্চারিত হয়নি; দানবদের দুর্দান্ত শক্তি এবং দুর্দান্ত নির্ভুলতার সাথে একটি পিচিং বাহু রয়েছে। একবার Miche Zacharious-এ একটি ঘোড়া ছুঁড়ে মারার সময়, যদিও বিস্টের নির্ভুলতার অন্যান্য কৃতিত্ব ছিল, একটি ঘোড়ার বাতাসে উড়ে যাওয়ার দৃশ্য দর্শকের কাছে থাকে।

যদিও সম্মানজনক উল্লেখ আছে. টাইটান, যার নাম স্মাইলিং টাইটান নামে পরিচিত, শো এবং মাঙ্গা উভয় ক্ষেত্রেই একটি ছোট ভিলেন হিসাবে বিবেচিত একটি চরিত্র। চরিত্রটির স্বাক্ষর বৈশিষ্ট্যটি হল তার দাঁতগুলি তার মাড়ির সাথে চিরন্তন হাসিতে উন্মুক্ত। সুউচ্চের মাধ্যমে তার আর্থিক উপস্থিতি একটি প্রায় কঙ্কাল এবং মুক্ত ফ্রেমের জন্য যথেষ্ট জিনিস। এটি উল্লেখ করার মতো যে তিনি বিস্ট এবং অন্যদের তুলনায় শক্তিশালীও নন। তার ভয়ঙ্কর চেহারা, অনুষ্ঠানের চরিত্রগুলির উপর প্রভাব এবং প্রভাব তার উল্লেখের যোগ্য।

দ্য কলসাল টাইটান, ওরফে যার চামড়া নেই, শোতে সবচেয়ে স্বীকৃত ব্যক্তিত্বের মধ্যে একটি, যা অনেক প্রচারমূলক সামগ্রীতে বিশিষ্টভাবে প্রদর্শিত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে লম্বা টাইটান হওয়ায়, এই দানবটি কেবল অন্যদের তুলনায় টাওয়ার নয়। এর সবচেয়ে অসাধারণ শক্তি হল তাপ এবং শক্তি উৎপন্ন করার ক্ষমতা। এটি যে বাষ্প উত্পাদন করতে পারে তা নিয়ন্ত্রণ করে, যখন বেশিরভাগ টাইটান উল্লেখযোগ্য পরিমাণে শক্তি উৎপন্ন করে। লোসাল টাইটান তাদের সকলকে ছাপিয়ে, বিশাল বিস্ফোরণ তৈরি করে যা ল্যান্ডস্কেপ পরিবর্তন করে যখন সে তার বিশাল আকারে চলে যায়।

ওয়ারহ্যামার টাইটান, তার দুঃস্বপ্নের চেহারায়, কেবল এমন একটি চিত্র নয় যা ভুলে যাওয়া কঠিন। এর সাদা মাংস যা তার মুখ ঢেকে রাখে, অনেকটা মুখোশের মতো, অবশ্যই একটি স্থায়ী ছাপ ফেলে। তার শক্ত হওয়া মাংস থেকে অস্ত্র তৈরি করার ক্ষমতা বিরক্তিকর। যদিও কলোসাল টাইটানের মতো লম্বা নয়, এই সাদা-মাংসের ভিজে যাওয়া ঘৃণ্যতা ল্যান্ডস্কেপকে স্তরে রাখে এবং শোয়ের নায়কের জন্য বছরের পর বছর ধরে ভুতুড়ে দুঃস্বপ্নের গ্যারান্টি দেয়।

ঘড়ি অ্যাটাক অন টাইটান – লাইভ অ্যাকশন মুভি – পার্ট ওয়ান (মূল জাপানি সংস্করণ ) Amazon.com এ